মে মাসে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে মাত্র চার দিন চলা তীব্র সামরিক সংঘর্ষে ভারতীয় বায়ুসেনা যে সাফল্য অর্জন করেছে, তা এক কথায় ঐতিহাসিক। অপারেশন সিঁদুর অভিযানে ভারত ধ্বংস করেছে পাকিস্তানের ছয়টি ফাইটার জেট, দুটি Surveillance Aircraft, একটি C-130 Transport Aircraft এবং ১০টিরও বেশি Drone। এই অভিযানের সূচনা হয় ২২ এপ্রিল পহেলগাঁও-তে ভয়াবহ সন্ত্রাসবাদী হামলায় ২৬ জন পর্যটকের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে গিয়ে।
অপারেশন সিঁদুর: স্ট্র্যাটেজিক ‘এয়ার স্ট্রাইক’
৭ মে রাত ১টা থেকে ১:৩০-র মধ্যে, ভারতীয় বায়ুসেনা পাকিস্তান ও POK-তে থাকা জৈশ-ই-মহম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বা-র নয়টি সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটিতে নির্ভুল এয়ার স্ট্রাইক চালায়। এতে ব্যবহৃত হয় Rafale, Su-30 MKI, Air-Launched Cruise Missile, এবং উন্নত Drone প্রযুক্তি।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো—এই আক্রমণগুলো চালানো হয় স্রেফ সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটি ও সামরিক পরিকাঠামোর উপর, বেসামরিক অঞ্চল সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে। এর মাধ্যমে ভারত তার নৈতিকতা ও প্রযুক্তিগত শ্রেষ্ঠতা একসাথে তুলে ধরে।
এয়ার স্ট্রাইকের ফল
সূত্রের দাবি অনুযায়ী, ভারতীয় রাডার ও Missile Defense System ধ্বংস করেছে পাকিস্তানের ছয়টি ফাইটার জেট—এর মধ্যে ছিল একটি JF-17 Thunder, দুটি F-16, ও অন্যান্য যুদ্ধবিমান।
পাঞ্জাবের ভেতরে একটি Drone হামলায় ধ্বংস হয় একটি C-130 বিমান।
আরও বড় ক্ষতি হয় যখন ভারতের Rafale ও Su-30 জেট একটি হ্যাঙ্গারে হামলা চালিয়ে চিনের তৈরি Wing Loong Drone ধ্বংস করে—এটি পাকিস্তানের Medium Altitude Long Endurance Drone ব্যবস্থার বড় ভরসা ছিল।
একটি Swedish Saab 2000 AEW&C Surveillance Aircraft ধ্বংস করা হয় ভারতের Sudarshan Missile System দ্বারা প্রায় 300 কিমি দূর থেকে।
ভারতের Air Defense System ধ্বংস করেছে আরও ১০টি Combat Drone এবং ৩০টিরও বেশি Incoming Missile।
পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতির আবেদন
১০ মে বিকেলে, ভারতের সফল ও টার্গেটেড হামলার মুখে পাকিস্তান বাধ্য হয় যুদ্ধবিরতির অনুরোধ জানাতে। তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাধ্যমে শান্তি আলোচনা চায়।
এই পদক্ষেপ প্রমাণ করে, পাকিস্তানের প্রতিরোধ ক্ষমতা কার্যত ভেঙে পড়েছে এবং ভারতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সামনে তারা ব্যর্থ।
অপারেশন সিঁদুর শুধু একটিমাত্র সামরিক জয় নয়, বরং এটি ভারতীয় বায়ুসেনার পরিকল্পনা, প্রযুক্তি ও সাহসিকতার প্রতীক। Rafale, Su-30 MKI, Sudarshan Missile System-এর সফল ব্যবহার দেখিয়ে দেয় যে ভারত আজ High-tech Defence Power।
এই সাফল্যে South Asia-র আকাশে শক্তির ভারসাম্য বদলে গেছে, এবং পাকিস্তানের সীমাবদ্ধতা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
ভারতের বার্তা বিশ্বকে
বিশ্বের কাছে ভারতের এই অভিযান একটি স্পষ্ট বার্তা—সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারত Zero Tolerance নীতি নেয়, এবং প্রয়োজনে দ্রুত, নিখুঁত ও শক্তিশালী প্রতিশোধ নিতে সক্ষম।
ভারতের Chief of Defence Staff, General অনিল চৌহান জানিয়ে দিয়েছেন, ভারত শান্তিপ্রিয় দেশ কিন্তু সন্ত্রাসবাদে কোনো ছাড় নেই।
ভারতের Air Superiority, Precision Strike Capability, এবং Tactical Brilliance আজ বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। এই ঘটনাই প্রমাণ করল, ভারতের প্রতিরক্ষা আর শুধু প্রতিক্রিয়া নয়—এখন তা প্রতিরোধ ও প্রতিশোধে সক্ষম, আধুনিক ও বিশ্বমানের শক্তি।
ভারতের ইঞ্জিনিয়ারিং ইতিহাসে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করল জম্মু ও কাশ্মীরের রিয়াসি জেলার উপর দিয়ে…
ভারতের স্মার্টফোন বাজারে নতুন উত্তেজনা নিয়ে এসেছে OnePlus। iPhone 16e ইতিমধ্যে বাজারে এসেছে। তবে এবার…
অবশেষে সেই প্রতীক্ষিত দিন এল। বহুদিনের অপেক্ষা আর সমালোচনার পর ভারতীয় বিমান বাহিনী (IAF) পেতে…
Yamaha – নামটাই যথেষ্ট বাইকপ্রেমীদের হৃদয় কাঁপাতে। আর এবার সেই বিখ্যাত Japanese সংস্থা আনছে এমন…
ভারতের সবচেয়ে ধনী এবং প্রভাবশালী শিল্পপতিদের নাম উঠলেই সবার আগে মনে পড়ে Mukesh Ambani–র কথা।…
তীব্র গরমে ঘরটা যখন ওভেন হয়ে ওঠে, তখন একটা ভাল AC যেন স্বস্তি দেয়। কিন্তু…
This website uses cookies.